নির্ধারিত সময়ে ১-১ স্কোরলাইন থাকার পরেও এক্সট্রা টাইমে নিস্পত্তি না হওয়ায়, পেনাল্টি শুট আউটে গোলকিপার ডোনারাম্মার অভাবনীয় সেভে ইউরো চ্যাম্পিয়ন ইতালি।
ম্যাচ শুরুর ২ মিনিটের মধ্যে গোল, পরে দু দলেরই সহজ সুযোগ নষ্ট করা, পেনাল্টি শুট আউটে ডোনারাম্মার সেভ। সব মিলিয়ে ফাইনালের মশলা ভরপুর ছিল ইংল্যান্ড ও ইতালির এই ইউরো ফাইনালে। সেই ম্যাচেরই সাক্ষী হয়ে রইল ফুটবলবিশ্ব।
খেলা শুরুর আগে ইতালির কোচ বলেছিলেন, ‘খেলব কেমন জানি না, তবে জিতবই আমরা।’ সেটাই করে দেখাতে সক্ষম তার দলের ফুটবলাররা৷ প্রথম দু মিনিটে ডিফেন্স এর পজিশনিং এর ভুলে একবারই গোল খাওয়া৷ তার পর প্রথমার্ধে আর সেরকম ঘুরে তাকাতে হয়নি। বরং দ্বিতিয়ার্ধে ইংল্যান্ডের উপর চাপ বাড়ায় ইতালি। আর সেই চাপ থেকেই ৬৭ মিনিটে বোনুচ্চি সমতা ফেরান। এরপরে খেলার বয়স যত বেড়েছে, তত বেড়েছে দু দলের সাবধানতা। নব্বই মিনিটে খেলার নিস্পত্তি না মেটায় এক্সট্রা টাইমে যায় ম্যাচ। ১০২ মিনিট নাগাদ ইতালি সুযোগ পায় ব্যবধান বাড়ানোর, কিন্তু ব্যর্থ হয়। এরপরে আসে ডোনারাম্মার ম্যাজিক। পেনাল্টি শুট আউটে অনবদ্য সেভ করেন ডোনারাম্মা। যার দৌলতে ইউরোয় ফের নীলেদের রাজত্ব।